একটি ছোট্ট ভালোবাসা কিংবা ভালো না বাসার গল্প। ছবি : ইমরান পারভেজ

12647066_10204144391409774_8093705878939297371_n বাংলাদেশে চড়ুই পাখির সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে ৷ আমাদের দেশে দুই প্রজাতির চড়ুই পাখি দেখা যায়। যার মধ্যে গেছো চড়ুই অতি বিরল স্থায়ী পাখি এবং পাতি চড়ুই আমাদের গ্রাম-বাংলার ঘর-বাড়ি ও শহুরে ইমারতে অতি সহজেই দেখা যায়। গেছো চড়ুই কেবল সিলেট বিভাগের ভারত সীমান্তবর্তী গ্রামে দেখা যায় ।

গ্রামের দিকে চড়ুইয়ের দেখা মিললেও শহরাঞ্চলে সে দৃশ্য তেমন দেখা যায় না ৷ এর জন্য প্রকৃতভাবেই দায়ী ক্রম বর্ধমান মোবাইল টাওয়ার৷ টাওয়ার থেকে নির্গত ক্রমাগত বিকিরণের জেরেই দ্রূত হারে কমে যাছে এই প্রাণীটি৷দ্রূতহারে চড়ুইপাখি কমার জেরে একদিকে জীববৈচিত্রে যেমন গুরুতর প্রভাব ফেলবে তেমনই ক্ষতিগ্রস্ত হবে আমাদের বাস্তুতন্ত্র৷

এছাড়া যে হারে মোবাইল ব্যবহার বাড়ছে তাতে একদিন বিলুপ্ত হয়ে যাবে চড়ুই, ময়না, শকুনরা৷ এখনই কৃত্রিম প্রজনন ঘটিয়ে তাদের বংশবৃদ্ধি না করলে খুব শিগগিরই বিরল প্রজাতির তালিকায় স্হান পাবে বাংলার অতি প্রাচীন এইসব পাখি ।

বিদ্যুতের লাইন নিরাপদ রাখতে প্রায়ই গাছটির ডালপালা ছেঁটে ফেলা হয়। এতে পাখির বাসা ভেঙে ডিম নষ্ট হয়, ছানাগুলো মারা পড়ে। আর দিগভ্রান্ত হয়ে ছুটোছুটি করে পাখি। প্রকৃতিতে এদের টিকিয়ে রাখতে প্রতিবছর ২০ মার্চ পৃথিবীব্যাপী পালিত হয় বিশ্ব চড়ুই পাখি দিবস।

Check Also

মস্তিস্ক ভক্ষক অ্যামিবা !

এই রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে কোন স্পষ্ট ধারণা নেই। কিন্তু ল্যাবরেটরিতে অনেক ঔষধ  Naegleria fowleri  (নেগেইলারিয়া ফাউলিরি) এর বিরুদ্ধে কার্যকর। তবে, তাদের কার্যকারিতা অস্পষ্ট; কারণ প্রায় সব সংক্রমণই মরণঘাতি।

অসাধু ব্যবসায়ীক চক্রেই ভেজাল ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তা সাধারণ

পাবলিক হেলথ ইনস্টিটিউট এর ফল পরীক্ষার তথ্যানুযায়ীই বলতে হয় যে, এ দেশের ৫৪ ভাগ খাদ্যপণ্য ভেজাল এবং দেহের জন্যে মারাত্মক ক্ষতিকর বলেই চিহ্নিত হয়েছে। সারা দেশ থেকেই স্যানিটারি ইন্সপেক্টরদের পাঠানো খাদ্য দ্রব্যাদি পরীক্ষাকালে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *